পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল, কলার উপকারিতা ও অপকারিতা

Author:

Published:

Updated:

কলার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও সহজলভ্য ফল। সাধারণত উষ্ণ জলবায়ু সম্পূর্ণ দেশে কলা ভালো জন্মে। যা আমাদের দেশে প্রায় সকল অঞ্চলে পাওয়া যায়। কলা বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। যেমন: সবরি কলা, কাঁচকলা, চাপা কলা, চম্পা কলা প্রভৃতি। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি, যা আমাদের দেহের ক্যালরির চাহিদা পূরণ করে। ক্যালোরি ছাড়াও এতে আছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান। যেমন: আয়রন, ভিটামিন, খনিজ লবণ ইত্যাদি। এই সকল উপাদান আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এই ফল সম্পর্কে মানুষের রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ধারণা। চলুন জেনে নিই পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল কলার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলার উপকারিতা ও অপকারিতা

কলা একটি খুব জনপ্রিয় ফল। এর পুষ্টিগুনও অনেক এবং এর দামও খুব কম। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান আছে এর মধ্যে। পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতার মধ্যে উপকারিতাই বেশি। এর মধ্যে রয়েছে মিনারেল, ফাইবার, ভিটামিন ইত্যাদি। এগুলো আমাদের মানবদেহের জন্য খুবই উপকারী। এবার জেনে নেওয়া যাক কলার উপকারিতা।

  • কলা আমাদের দেহে পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ করে। যাদের পটাশিয়াম জনিত রোগ আছে তাদের প্রতিদিন না হলেও একটি করে কলা খাওয়া দরকার।
  • কলা আমাদের পেট পরিষ্কার রাখে, এর পাশাপাশি আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
  • এই ফলে পটাশিয়ামের সাথে আছে ম্যাগনেসিয়া, যা আমাদের হাড়কে শক্ত করে।
  • কলাতে আছে ফাইবার, যা আমাদের শরীরের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
  • দেহের শক্তি বাড়াতে এই ফলের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শরীর দুর্বল হয়ে গেলে শরীরে  পুনরায় শক্তি জোগাতে এই ফলের জুড়ি নেই।
  • কলা একটি মিষ্টি জাতীয় ফল কিন্তু এই ফল খেলে ডায়াবেটিস রোগীদের তেমন সমস্যা হয় না।
  • কলাতে আছে ক্যারোটিনয়েড ও অ্যান্টি -অ্যাক্সিডেন্ট, যা দেহের জন্য খুব উপকারী।

 কলার অপকারিতা

কলা খাওয়ার তেমন কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে খালি পেটে কলা খেলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কারণ কলাতে আছে অনেক ধরনের উপাদান, যা খালি পেটে খেলে নানারকম প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শর্করা, ফলে খালি পেটে দেহের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। তাছাড়াও খালি পেটে কলা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে। পাশাপাশি খালি পেটে কলা খেলে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম পেটে এসিড সৃষ্টি করতে পারে। আর এই কলা শুকনো কোন খাবারের সাথে খেলে অপকারের বদলে অনেক উপকার হতে পারে। পুষ্টিগুনে ভরপুর কলার উপকারিতা ও অপকারিতার মধ্যে অপকারিতা নেই বললেই চলে।

পাকা কলার উপকারিতা

কলা সারা বিশ্বে খুবই একটি জনপ্রিয় ফল। এই ফল যেমন সহজলভ্য, তেমনি পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি ফল। কলা খেলে আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং কাজ করার শক্তি জন্মায়। কলা সাধারণত উষ্ণ জলবায়ু সম্পন্ন অঞ্চলের ফল। তবে বাংলাদেশে সারা বছর বিভিন্ন জায়গায় এই কলার চাষ করা হয়। যেমন: মুন্সিগঞ্জ, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, যশোর, বরিশাল, বগুড়া, রংপুর ইত্যাদি বিভিন্ন অঞ্চলে চাষ করা হয়। কলাতে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ। আমাদের সকলের উচিত প্রতিদিন দু-একটি করে পাকা কলা খাওয়া এবং কলা সম্পর্কে ভালোভাবে জানা। আসুন, পাকা কলা খেলে কিভাবে উপকৃত হওয়া যায় সে সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।

  • পাকা কলা খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়।
  • কিডনি ভালো রাখতেও এই পাকা কলা মোক্ষম ভূমিকা পালন করে।
  • খাদ্য হজম করাতেও কলা সহায়তা করে।
  • ত্বক লাবণ্যময় করে তুলতে কলা সহায়তা করে।
  • পাকা কলা স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে।
  • কলা খেলে মানসিক চাপ কমে, ফলে ঘুম ভালো হয়।
  • শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকগুণ বাড়িয়ে তোলে।
  • উচ্চ রক্তচাপ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও কলা সাহায্য করে।
  • কলাতে আছে ফাইবার, যা আমাদের অনেকক্ষণ যাবৎ খাদ্য হজম করে রাখতে সাহায্য করে।

 সবরি কলার উপকারিতা

আমাদের দেশে সবরি কলা খুবই জনপ্রিয়, কারণ এটি বছরের সব সময়ই পাওয়া যায়। এটি বিভিন্ন রোগের ঝুঁকিও কমায়। নিয়মিত সবরি কলা খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমে এবং স্টোক বা হার্ট এটাকের ঝুঁকিও কমে। এই কলায় রয়েছে আয়রন, যা আমাদের রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে। এ কলা খেলে শরীরে প্রচুর পরিমাণে শক্তি সঞ্চয় হয়। এ কলা শরীরের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজম শক্তি বাড়ায়। ব্লাড প্রেসার কমাতে  সবরি কলা অত্যন্ত উপকারী।

গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল লোক সবরি কলা খায় তাদের কিডনি রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ৪০ শতাংশেরও কম। এই কলা কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে  সাহায্য করে। আলচার রোগীদের জন্যও এই কলা বেশ উপকারী। কলাতে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, যার ফলে আপনাকে বাজার থেকে নতুন করে কোন ভিটামিন কেনার প্রয়োজন হবে না। এতে আছে ভিটামিন-ই, যা ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন- এ, দেহের ওজন এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে আছে ভিটামিন -এ, যা চোখের জ্যোতি বাড়াতে সাহায্য করে। সবরি কলা সাধারণত সকালে খাওয়া উচিত। তবে খালি পেটে না খেয়ে কোন শুকনো খাবারের সাথে খাওয়া দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

চাপা কলার উপকারিতা

চাপা কলার সুফল অনেক, যা বলে শেষ করা যাবে না। মানুষের পছন্দের ফল গুলোর মধ্যে চাপা কলা অন্যতম। এই কলাতে আছে আঁশ, যা আমাদের পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও এই কলা শরীরের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। এই কলা খেলে আমাদের মস্তিষ্ক সতেজ রাখে এবং বুদ্ধি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। কলাতে আছে প্রচুর পরিমাণে শক্তি। আমরা যদি কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে যাই তখন দুটি চাপা কলা খেয়ে নিলে তৎক্ষণাৎ কাজ করার শক্তি ফিরে পাবো। এই কলা খেলে যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে তা অনেকাংশই দূর হয়ে যাবে। চাপা কলা খেলে কিডনির সমস্যা দূর হয়। এছাড়া যাদের আলচারের সমস্যা রয়েছে তারা চাপা কলা খেলে এই সমস্যা অনেকাংশই কমে যাবে।

চাপা কলা আমাদের হজম ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। স্মৃতিশক্তি বাড়াতে এই কলার বিকল্প নেই। যারা রক্তশূন্যতায় ভুগছেন তারা নিয়মিত চাপা কলা খেতে পারেন। কারণ এতে আছে আয়রন, যা আমাদের রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে। এই কলা আমাদের হারকে শক্ত করে এবং দেহের রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতেও সাহায্য করে। চাপা কলা খেলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিজেন যা ক্যান্সার রোগ সৃষ্টিকারী উপাদান নষ্ট করে দেয়। এটি উচ্চ রক্তচাপ কমায় এবং ব্রেইন স্টকের ঝুঁকিও কমায়। এছাড়াও এই কলা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, চোখের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই আমাদের সকলের উচিত প্রতিদিন একটি করে হলেও চাপা কলা খাওয়া।

কাঁচা কলা ভর্তার উপকারিতা

কলা খাওয়ার উপকারিতা

কলা একটি অত্যন্ত উপকারী ফল। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকে মনে করে শুধু পাকা কলাই খাওয়া যায়। অনেকে জানে না কাঁচা কলাও খাওয়া যায় এবং এই কাঁচা কলায় রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ আর ভিটামিন। কাঁচা কলা সাধারণত সবজি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কলা আমরা খুব সহজে পেয়ে যেতে পারি বাড়ির আশেপাশে অথবা বাজারে। এই কাঁচা কলা তরকারি কিংবা ভর্তা হিসেবে খাওয়া যেতে পারে। নিচে কাঁচা কলার ভর্তার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো:

  • আমরা সকলেই জানি কলাতে আছে ফাইবার, যা অনেকক্ষণ যাবৎ আমাদের পেট ভরিয়ে রাখে ফলে আমাদের ক্ষুধা লাগে না। যারা ওজন কমাতে চান তারা কাঁচা কলার ভর্তা খেয়ে দেখতে পারেন।
  • কাঁচা কলার ভর্তা ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  • কাচা কলার ভর্তা আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।
  • এই কলা ভর্তা খেলে ডায়রিয়া ও অন্যান্য নানা রকম পেট ব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • কাঁচা কলার ভর্তা খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

কলা কখন খাওয়া উচিত?

পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল কলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে তো জেনেই গেছেন। তবে জানেন কি কখন খাওয়া উচিত কলা? আমাদের সকলের মনে একটি প্রশ্ন যে কলা কখন খাওয়া উচিত? দিনে নাকি রাতে? এছাড়াও আরেকটি প্রশ্ন থাকে যে কলা কি খালি পেটে খাব নাকি ভরা পেটে?

এই সকল প্রশ্নের উত্তর হলো কলা সাধারণত সকালেই খাওয়া ভালো। কারণ সকালে খেলে সারাদিন কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। তবে সকালে খেলে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে যাতে খালি পেটে না খাই। কলা কখনোই খালি পেটে খাওয়া উচিত নয়। সকালে খেতে চাইলে শুকনো কোন খাবারের সাথে কলা খাওয়া দরকার। কারণ কলাতে আছে বিভিন্ন রকমের উপাদান, যা আমাদের শরীরে গিয়ে বিভিন্ন ক্রিয়া বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। এজন্য আমাদের দরকার শুকনো খাবারের সাথে কলা খাওয়া।

কলা যে শুধু সকালবেলায় খাওয়া যায় তা নয়। দিনের যেকোনো সময় অথবা রাতেও আপনি খেতে পারেন। অনেকেই মনে করেন রাতে কলা খাওয়া যাবেনা। এর একটি উল্লেখযোগ্য কারণও আছে। কারণটি হচ্ছে যাদের ঠান্ডা সর্দি, কাশি থাকে তাদের রাতে কলা না খাওয়াই ভালো। কারণ কলা একটি ঠান্ডা জাতীয় ফল এবং এটি হজমেও বেশ সময় লাগে। কিন্তু যাদের ঠান্ডা বা সর্দি, কাশির কোন সমস্যা নেই তারা যেকোনো সময় কলা খেতে পারেন। রাতে কলা খেয়ে ঘুমালে আমাদের শরীরের শক্তি হয় এবং আমাদের ভালো ঘুম হয়।

পরিশেষে, কলা একটি অত্যন্ত সহজলভ্য ফল হওয়ায় দেশের যেকোনো প্রান্তে এটি পাওয়া যায় । এদের বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান থাকায় আমাদের শরীরে বিভিন্ন পুষ্টির চাহিদা পূরণে এর প্রভাব ব্যাপক। তাছাড়াও আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও এই কলা সাহায্য করে। কলার বেশি মূল্য না হওয়ায়  আমরা স্বল্পদামে আমাদের খিদে মেটাতে পারি। এছাড়াও কাঁচা কলা আমরা সবজি হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। এই কলা খাওয়ার ফলে মিটবে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকমের চাহিদা; ভিটামিনের চাহিদা, খনিজ লবণের চাহিদা, আমিষের চাহিদা ইত্যাদি।

তাই আমরা বলতে পারি যে, কলা আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ  ফল। আশা করি, পুষ্টিগুণে ভরপুর ফল কলার উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদেরকে সাহায্য করতে পেরেছি এবং কলার গুনাগুন জানাতে পেরেছি। আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Latest posts

  • সর্দি থেকে মুক্তির উপায়, নাকের এলার্জি দূর করার উপায় | দ্রুত উপশম পেতে ঘরোয়া চিকিৎসা

    সর্দি থেকে মুক্তির উপায়, নাকের এলার্জি দূর করার উপায় | দ্রুত উপশম পেতে ঘরোয়া চিকিৎসা

    নাকের এলার্জি হচ্ছে নাকের ঝিল্লি প্রদাহের কারণে নাকের একটি সমস্যা। এটি সারা বিশ্বব্যাপী একটি স্বাস্থ্য সমস্যা। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ নাকের এই রোগে আক্রান্ত। নাকের এলার্জি কোন মারাত্মক ক্ষতিকর রোগ না হলেও এ রোগের কারণে দৈনন্দিন জীবন প্রবাহ ব্যাহত হয়। এলার্জিজনিত সর্দি এবং হাঁচি জীবনকে অতিষ্ট করে তোলে। এই রোগে হঠাৎ…

    Read more

  • কফ, কাশি দূর করার উপায় | সঠিক চিকিৎসাই হতে পারে কাশি দূরীকরণের মাধ্যম

    কফ, কাশি দূর করার উপায় | সঠিক চিকিৎসাই হতে পারে কাশি দূরীকরণের মাধ্যম

    গলায় বুকে কফ জমে থাকা বেশ বিরক্তিকর একটি সমস্যা। ঋতু পরিবর্তনের ফলে আবহাওয়া পরিবর্তন হয়। আর আবহাওয়ার এই দ্রুত পরিবর্তন আমাদের শরীর খাপ খাওয়াতে পারে না, যার কারণে সৃষ্টি হয় ঠান্ডা জ্বর ও সর্দি-কাশির। ঠান্ডা সর্দি কাশি এগুলো আমাদের কাছে খুব পরিচিত রোগ হলেও এই ঠান্ডা সর্দি কাশি থেকে আমাদের দেহে অনেক বড় বড় অসুখ…

    Read more

  • ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চার্ট | সুস্থ স্বাভাবিক জীবন

    ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চার্ট | সুস্থ স্বাভাবিক জীবন

    সুস্থ স্বাভাবিক এবং রোগমুক্ত জীবন আমরা কে না চাই। আর এই সুস্থ সুন্দর জীবন যাপন করার একমাত্র উপায় হচ্ছে শারীরিক ওজন ঠিক রাখা। কেননা ওজন বেড়ে গেলে যে কোন রোগের ঝুঁকি ও বেড়ে যায়। এজন্য বাড়তি ওজন অনেকের মানসিক অসুস্থির প্রধান কারণ। তাই রোগ প্রকোপ কমাতে এবং মানসিক শান্তির উদ্দেশ্যে আমাদের সকলের উচিত শারীরিক ওজন…

    Read more