সর্দি থেকে মুক্তির উপায়, নাকের এলার্জি দূর করার উপায় | দ্রুত উপশম পেতে ঘরোয়া চিকিৎসা

Author:

Published:

Updated:

সর্দি থেকে মুক্তির উপায়

নাকের এলার্জি হচ্ছে নাকের ঝিল্লি প্রদাহের কারণে নাকের একটি সমস্যা। এটি সারা বিশ্বব্যাপী একটি স্বাস্থ্য সমস্যা। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ নাকের এই রোগে আক্রান্ত। নাকের এলার্জি কোন মারাত্মক ক্ষতিকর রোগ না হলেও এ রোগের কারণে দৈনন্দিন জীবন প্রবাহ ব্যাহত হয়। এলার্জিজনিত সর্দি এবং হাঁচি জীবনকে অতিষ্ট করে তোলে। এই রোগে হঠাৎ করে নাকে অসহ্য চুলকানি হয় এবং পরপর হাচি হয়, যা আপনাকে যেকোনো জায়গায় যেকোনো পরিস্থিতিতে বিব্রতিকর অবস্থায় ফেলে দিতে পারে। 

এলার্জিযুক্ত লোকেরা যখন এলার্জিনের সংস্পর্শে থাকে, তখন রক্তে আইজিয়ের মাত্রা অনেকাংশে বেড়ে যায়। আর এই আইজিই নাকের ভেতরের মাস্ট সেল নামক কোষগুলোকে একবারে ধ্বংস করে দেয়। যার কারণে এসব কোষ থেকে বিভিন্ন প্রকার রাসায়নিক পদার্থ বের হয়ে নাকের প্রদাহও সৃষ্টি করে। এছাড়াও শীতকালে ঠান্ডা আবহাওয়া হওয়ার কারণে নাকের ছিদ্রে স্নায়ু কোষের রিসিপ্টযকে উদ্দীপ্ত করে যার কারণে হাঁচি শুরু হয়। চলুন জেনে নেই নাকের এলার্জি ও সর্দি থেকে মুক্তির উপায়:

নাকের এলার্জি দূর করার উপায়:

বাহিরের এলার্জিনের স্পর্শে নাকের এলার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে, যার কারণে নাক ফোলা ও জ্বালাপোড়া হতে পারে। হাঁচি ও নাক দিয়ে পানি পড়া তার কিছু লক্ষণ। এমন অবস্থায় ভিটামিন সি এবং এসেনশিয়াল ওয়েল ব্যবহার করে নাকের এলার্জি দূর করা সম্ভব। এছাড়াও আরো কিছু উপায়ে নাকের এলার্জি দূর করা যায়, নাকের সর্দি থেকে মুক্তির উপায় গুলো জেনে নিই:

১) মধু: মধু প্রচুর প্রাকৃতিক গুনাগুন সম্পন্ন একটি উপাদান। নাকের এলার্জির প্রায় সব উপসর্গ নিরাময়ে মধু কার্যকর। মধুতে আছে এন্টি মাইক্রোবিয়াল ও এন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা নাকের প্রদাহ এবং এলার্জি কমাতে সাহায্য করে। এজন্য এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে দিনে দুইবার পান করলে অল্পদিনেই নাকের এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

২) বাতাস পরিশোধক: দূষিত বায়ু ও বাতাসে উপস্থিত বিষাক্ত পদার্থের কারণে এলার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। শীতের সময় বাইরের বাতাস খুব শুষ্ক হয়, যার কারণে নাক শুকিয়ে যায় এবং নাক জ্বালাপোড়া শুরু হয় এবং নাক দিয়ে রক্ত পড়ে। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে বাড়ির ভিতরে একটি এয়ার ফিল্টার বা হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন। এয়ার ফিল্টার ঘরের মধ্যে থাকা এলার্জেন এবং ধুলাবালি দূর করতে সাহায্য করে।

৩) নিমের পাতা: নিমপাতা দিয়ে খুব সহজেই এলার্জি উপসর্গ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। নিমপাতা মৌসুমী ও পেরিনাল এলার্জি রাইনাটিস উভয় অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এজন্য নিম পাতার একটি পেস্ট দিয়ে ট্যাবলেট তৈরি করে মধু লাগিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেতে পারেন। এটা সব ধরনের এলার্জি প্রতিরোধে বেশ কার্যকর।

৪) স্পিরলিনা:স্পিরলিনা হচ্ছে এক ধরনের শৈবাল। এটি পানিতে পাওয়া যায়। এটির রং নীল ও সবুজ। স্পিরলিনাতে এন্টি অ্যালার্জির বৈশিষ্ট্য আছে, যা এলার্জির উপসর্গ দূর করতে সাহায্য করে।

৫) ভিটামিন সি: শরীর এলার্জিনের সংস্পর্শে আসলে হিস্টামিনের মাত্রা বেড়ে যায়, যার কারণে এলার্জি বাড়ে। এই পরিস্থিতিতে ভিটামিন সি গ্রহণ করলে এর বর্ধিত মাত্রা কমে যায়। তাই বেশি বেশি ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত।

৬) পেপারমিন্ট এসেন্সিয়াল অয়েল: পেপারমিন্ট এসেন্সিয়াল অয়েল এ আছে অ্যান্টি ইনফ্লামেন্টারি বৈশিষ্ট্য, যা হাঁপানি ও এলার্জির রায়নাটিসের উপসর্গ কমাতে পারে। এজন্য এই তেলের দুই তিন ফোঁটা সমপরিমাণ লেবেন্ডার তেল লেবুর সাথে মিশিয়ে একটি ডিফিউজারে রেখে বাম্প নিলে আরাম পাওয়া যায়। চাইলে এই তেল নাকেউ লাগাতে পারেন।

৭) আপেল ভিনেগার: এতে এন্টিহিস্টামিন উপাদান রয়েছে, যা এলার্জি সৃষ্টি করে হিস্টামিনের প্রভাব কমাতে সাহায্য করে। নাক বন্ধ, নাক দিয়ে সর্দি বা নাকের মধ্যে যেকোনো বাধা দূর করতে এটি সক্ষম। এজন্য এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন এবং এটি নিয়ম করে দিনে একবার পান করুন।

ঠান্ডা এলার্জি দূর করার উপায়

ঠান্ডায় এলার্জি শরীরে বেশ কষ্টদায়ক অবস্থার সৃষ্টি করে। এলার্জির সমস্যা কখনোই পুরোপুরি ভাবে নির্মূল করা সম্ভব নয়। এজন্য ডাক্তাররা সবসময় বলেন, এই সমস্যা নির্মূল করার চেয়ে প্রতিরোধ করাই উত্তম। চলুন সর্দি হলে করণীয়, ঠান্ডা এলার্জি থেকে মুক্তির কিছু উপায় সম্পর্কে জানি:

১) ভিটামিন সি খাওয়া: ভিটামিন সি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন সি তে থাকা অ্যান্টিঅক্সিজেন ও আন্টি ইনফ্লামিটারি উপাদান ঠান্ডা এলার্জি প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই বেশি বেশি ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খান।

২) পেটাসাইটস:পেটাসাইটস সূর্যমুখী প্রজাতির একটি উদ্ভিদ। এর নির্যাস এন্টিহিস্টামিনের মত কাজ করে, যা ঠান্ডা এলার্জির মত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

৩) ব্রোমেলেইন: ব্রোমেলেইন এক ধরনের এনজাইম, যা ন্যাচারাল এন্টিহিস্টামিন হিসেবে কাজ করে ‌। এতে আছে এন্টি অ্যালার্জিক গুণ, যা ঠান্ডা এলার্জি প্রতিরোধে সাহায্য করে।

৪) ধুলাবাল এড়িয়ে চলা: ঠান্ডা এলার্জি দূর করার জন্য ধুলাবালি এড়িয়ে চলা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় মাস্ক ব্যবহার করুন।

৫) ঘি: ঠান্ডা এলার্জি দূর করতে নিয়মিত খাবারের সাথে ঘি খাওয়া প্রয়োজন।

৬) কালোজিরা ও মধু: কালোজিরা কে বলা হয় সকল রোগের ঔষধ। নিয়মিত কালোজিরা খেলে ঠান্ডা এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। প্রতিদিন ঘুমানোর আগে কালোজিরাতে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। নিয়মিত এভাবে খেলে খুব তাড়াতাড়ি ঠান্ডা ভালো হয়ে যাবে।

সর্দি থেকে মুক্তির উপায় | ঘরোয়া চিকিৎসা

সর্দি হলে করণীয়

সর্দি কাশি শীতকালের কমন একটি অসুখ। জ্বর ও সর্দি ২-৩ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে গেলেও কাশি এত সহজে দূর হতে চায় না। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা ভোগায়। দুই তিন সপ্তাহ তো থাকেই, কিছু কিছু ক্ষেত্রে একমাস পর্যন্ত এই কাশি ভালো হয় না। কাশি হলে হুটহাট এন্টিবায়োটিক ওষুধ না খেয়ে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করলে খুব দ্রুত এ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। চলুন জেনে নেই সর্দি কাশি দূর হওয়ার ঘরোয়া উপায়:

১) মধু: সর্দি বা কাশি দূর করার জন্য মধু বেশ কার্যকর । প্রাচীনকাল থেকে কাশি দূর করার জন্য মধুর ব্যবহার হয়ে আসছে। মধু কফ ও কাশি কমাতে খুব ভালো কাজ করে। মাঝে মাঝে তো ঔষুধের চেয়েও ভালো কাজ করে। তবে মনে রাখবেন ১২ মাসের নিচের শিশুদের মধু খাওয়ানো একদম উচিত নয়।

ব্যবহারবিধি,

ক) এক গ্লাস গরম দুধের সাথে দুই চামচ মধু মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে এটি পান করুন। দেখবেন খুব দ্রুত কাশি দূর হয়ে গেছে।

খ) এক গ্লাস গরম পানিতে দুই চামচ মধু ও এক চামচ লেবুর রস এবং এক চামচ আদার রস ভালোভাবে মিশিয়ে নিন এবং প্রতিদিন দুই বেলা এই মিশ্রণটি পান করুন। এইভাবে কিছুদিন নিয়মিত পান করলেই কফ, কাশি দূর হয়ে যাবে। এটি কাশি দূর করার পাশাপাশি গলার ব্যথাও নিয়ন্ত্রণ করে।

গ) দিনে ২ থেকে ৩ বার শুধু মধু চামচে করে খেতে পারেন। এটাও কাশি দূর করতে সাহায্য করে।

ঘ) এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চামচ মধু ও এক চামচ গোল মরিচের গুঁড়া ভালোভাবে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি দিনে দুই থেকে তিনবার খেলেই কাশি সেরে যাবে।

ঙ) তুলসী পাতা: তুলসী পাতা ও মধু একসাথে ব্যবহার করে খুব দ্রুতই কাশি দূর করা যায়। এজন্য আপনাকে তুলসী পাতার রস ও এক চামচ মধু মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। এই মিশ্রণটি নিয়ম করে প্রতিদিন দুই-তিনবার পান করলে খুব দ্রুত কাশি ভালো হয়ে যাবে।

চ) বাসক পাতা: খুব তাড়াতাড়ি কাশি সারানোর জন্য বাসক পাতা বেশ উপকারী। এজন্য একটি পাত্রে পানি নিয়ে বাসক পাতাকে সেদ্ধ করে নিন এবং এই পানি ছেকে কুসুম গরম অবস্থায় দিনে ২ বার খাবেন। এতে করে দেখবেন ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যেই কাশি দূর হয়ে যাবে। খুব তেতো লাগলে অল্প পরিমাণ চিনি মিশিয়ে খেতে পারেন।

ছ) আদা: আদা দিয়ে কাশি দূর করার জন্য কয়েকটি আদা ছোট ছোট টুকরা করে কেটে সাথে লবণ মিশিয়ে নিন এবং কিছুক্ষণ পরপর একটি করে টুকরা নিয়ে খেতে থাকুন। এই পদ্ধতিটি কাশি দূর করার জন্য খুব কার্যকর। এই পদ্ধতি ছাড়াও আপনি চাইলে আদা দিয়ে চা তৈরি করে খেতে পারেন।

২) গরম দুধ ও হলুদ: হলুদ, সর্দি কাশি দূর করার জন্য বেশ কার্যকর। এক গ্লাস কুসুম গরম দুধে এক চামচ পরিমাণ হলুদ মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন এবং নিয়মিত পান করুন। এই মিশ্রণটি কাশি দূর করতে বেশ উপকারী।

৩) লবঙ্গ: লবঙ্গের রস  জীবাণু দূর করতে সাহায্য করে। লবঙ্গ কাশি দূর করার পাশাপাশি গলায়ও আরাম দেয়। এজন্য দুই একটা লবঙ্গ মুখের মধ্যে নিয়ে মাঝে মাঝে একটু করে চাপ দিয়ে রস বের করে গিলে ফেলুন। কাশি দূর করার জন্য এটা বেশ কার্যকর পদ্ধতি।

৪) গার্গল করা: এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আদা চা চামচ লবণ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট গার্গল করুন‌। একটু পর পর করুন। এতে করে কাশি ও গলা ব্যথা উভয় দূর হবে। কাশি দূর করার জন্য এটাও বেশ কার্যকর পদ্ধতি।

নাকের এলার্জি দূর করার ঔষুধ

নাকের এলার্জি দূর করতে হোমিওপ্যাথিক ও এলোপ্যাথিক দুই ধরনের ঔষধি ব্যবহার করতে পারেন। হোমিওপ্যাথিক কিছু ঔষধ আছে যে ওষুধগুলো খুব দ্রুত কাজ করে এবং ফলাফল খুব ভালো। এছাড়া এলোপ্যাথিক কিছু ড্রপ আছে যেগুলো খুব ভালো কাজ করে। চলুন তাহলে জেনে নেই এলার্জি সর্দি থেকে মুক্তির উপায় ও ঔষুধগুলো সম্পর্কে:

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ:

১) খুজা ওছি২০০।

২) আয়নালথাস গ্লান্ডুলাস ৪ এক্স।

৩) ইউফ্রেসিয়া ৬ এক্স।

৪) যুগ্লান ৪ এক্স।

অ্যালোপ্যাথিক ঔষধ:

১) সিটিজেন।

২) এলাট্রল।

৩) লোরাটিন।

নাকের সর্দি দূর করার ঔষধ:

নাকের সর্দি খুব সাধারন একটা অসুখ হলেও এটা খুবই বিরক্তিকর। হালকা সর্দি হলে ওষুধ না খাওয়াই ভালো। এমনিতেই ৩-৪ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়। কিন্তু সমস্যা যদি বেশি হয় তাহলে ঔষধের মাধ্যমে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। চলুন তাহলে জেনে নেই নাকের সর্দি দূর করার উপায় হিসেবে ব্যবহৃত ঔষধ গুলো সম্পর্কে:

 সর্দির ট্যাবলেট:

১) Histacin-প্রতি পিস ১ টাকা।

২) Fexo 60-প্রতি পিস ৪ টাকা।

৩) Histalex-প্রতি পিস ১ টাকা।

৪) Sinamin-প্রতি পিস ১ টাকা।

৫) Deslor-প্রতি পিস ৪ টাকা।

৬) Neocilor-প্রতি পিস ৩টাকা।

সর্দির ড্রপ:

১) Natazol-৪৫ টাকা।

২) Antazol-২০ টাকা।

৩) Oxrin-৪৫ টাকা।

৪) Afrin-৪৫ টাকা।

৫) Azolin NS-৪৫ টাকা।

এলার্জি কাশির ঔষধের নাম

এলার্জি ঠান্ডা হওয়ার সর্দির কারণে কাশির সমস্যা হয়ে থাকে। এলার্জি ঠান্ডা হওয়ার সর্দির কারণে সৃষ্টি কাশির ঔষধ গুলো হচ্ছে:

১) Fexo

২) Dinafex

৩) Fixal

৪) Fenadin

৫) Axodin

সবশেষে, সর্দি কাশি, নাকের এলার্জি, ঠান্ডা এলার্জি ইত্যাদি সমস্যা ঔষুধ খাওয়ার আগে সব সময় চেষ্টা করবেন ঘরোয়া উপায়ে সারানোর। সর্দি থেকে মুক্তির উপায় অবলম্বন করে তিন থেকে চার দিন অপেক্ষা করলে সর্দি কাশি ভালো হয় কিন্তু অবস্থা বেশি খারাপ হলে ডাক্তারের কাছে যাবে এবং সব ওষুধ গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Latest posts

  • সর্দি থেকে মুক্তির উপায়, নাকের এলার্জি দূর করার উপায় | দ্রুত উপশম পেতে ঘরোয়া চিকিৎসা

    সর্দি থেকে মুক্তির উপায়, নাকের এলার্জি দূর করার উপায় | দ্রুত উপশম পেতে ঘরোয়া চিকিৎসা

    নাকের এলার্জি হচ্ছে নাকের ঝিল্লি প্রদাহের কারণে নাকের একটি সমস্যা। এটি সারা বিশ্বব্যাপী একটি স্বাস্থ্য সমস্যা। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ নাকের এই রোগে আক্রান্ত। নাকের এলার্জি কোন মারাত্মক ক্ষতিকর রোগ না হলেও এ রোগের কারণে দৈনন্দিন জীবন প্রবাহ ব্যাহত হয়। এলার্জিজনিত সর্দি এবং হাঁচি জীবনকে অতিষ্ট করে তোলে। এই রোগে হঠাৎ…

    Read more

  • কফ, কাশি দূর করার উপায় | সঠিক চিকিৎসাই হতে পারে কাশি দূরীকরণের মাধ্যম

    কফ, কাশি দূর করার উপায় | সঠিক চিকিৎসাই হতে পারে কাশি দূরীকরণের মাধ্যম

    গলায় বুকে কফ জমে থাকা বেশ বিরক্তিকর একটি সমস্যা। ঋতু পরিবর্তনের ফলে আবহাওয়া পরিবর্তন হয়। আর আবহাওয়ার এই দ্রুত পরিবর্তন আমাদের শরীর খাপ খাওয়াতে পারে না, যার কারণে সৃষ্টি হয় ঠান্ডা জ্বর ও সর্দি-কাশির। ঠান্ডা সর্দি কাশি এগুলো আমাদের কাছে খুব পরিচিত রোগ হলেও এই ঠান্ডা সর্দি কাশি থেকে আমাদের দেহে অনেক বড় বড় অসুখ…

    Read more

  • ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চার্ট | সুস্থ স্বাভাবিক জীবন

    ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চার্ট | সুস্থ স্বাভাবিক জীবন

    সুস্থ স্বাভাবিক এবং রোগমুক্ত জীবন আমরা কে না চাই। আর এই সুস্থ সুন্দর জীবন যাপন করার একমাত্র উপায় হচ্ছে শারীরিক ওজন ঠিক রাখা। কেননা ওজন বেড়ে গেলে যে কোন রোগের ঝুঁকি ও বেড়ে যায়। এজন্য বাড়তি ওজন অনেকের মানসিক অসুস্থির প্রধান কারণ। তাই রোগ প্রকোপ কমাতে এবং মানসিক শান্তির উদ্দেশ্যে আমাদের সকলের উচিত শারীরিক ওজন…

    Read more