চুলকানি দূর করার সহজ উপায় | জেনে নিন ঘরোয়া সমাধান

Published:

Updated:

চুলকানি দূর করার সহজ উপায়

Disclaimer

As an affiliate, we may earn a commission from qualifying purchases. We get commissions for purchases made through links on this website from Amazon and other third parties.

চুলকানির সমস্যায় ভোগে নি এমন মানুষ পাওয়া দুষ্কর। আর এই চুলকানির প্রকপ যখন বেড়ে যায় তখন অসহ্যকর অবস্থা হয়ে দাঁড়ায়। অনেক মানুষ অনেক উপায়ে এই সমস্যা দূর করতে চায়। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই এই সমস্যা দূর করার জন্য মলম বা ক্রিমের ব্যবহার করে, যা ত্বকের জন্য বেশ ক্ষতিকর। চুলকানি এমন একটি সমস্যা যা শরীরে আঁচড়ের ইচ্ছা জাগায়‌। 

শরীরের যেকোনো একটি জায়গায় চুলকানি স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু বিভিন্ন স্থানে চুলকানি ও মাত্রাতিরিক্ত চুলকানি মোটেও স্বাভাবিক নয়। চুলকানির মতো অস্বস্তিকর অনুভূতি আর একটিও নেই। ত্বক সাধারণত চুলকায় ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে। তাছাড়াও ত্বকের সমস্যা ও বিভিন্ন ধরনের রোগের কারণেও ত্বক চুলকাতে পারে। অন্যের স্পর্শেও চুলকানির সমস্যা হতে পারে। আবার অনেক সময় বস্তুু, খাদ্য ও রাসায়নিক উপাদান ও বিভিন্ন ছোঁয়াচে গাছের পাতা থেকেও হতে পারে। সাধারণত এলার্জি জনিত কারণে মানুষের চুলকানি হয়। এই চুলকানির সমস্যাকে তাড়াতাড়ি দূর করাই ভালো। তাহলে চলুন আজ আমরা জেনে নিই চুলকানি দূর করার সহজ উপায় সম্পর্কে: 

চুলকানি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

চুলকানি রোগ আমাদের স্বাভাবিক জীবন যাপনে বাধা‌ সৃষ্টি করে। এ রোগে  আক্রান্ত রোগী‌  চুলকানির কারণে দৈনন্দিন কাজগুলো শান্তিমত করতে পারে না। এ রোগ দূর করতে ঔষুধের পাশাপাশি এমন কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যা বেশ কার্যকর। তাহলে চলুন জেনে নেই দাদ ও চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়:

১)নারকেল তেল: নারকেল তেল বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়। এই তেল অনেক গুনাগুন সম্পন্ন। চুল পড়া হ্রাস, চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি, চুলকে সুন্দর করে তোলে এই তেল। শুধু তাই নয় শীতকালে এই তেলকে লোশনের এর পরিবর্তে ব্যবহার করা হয়, যা ত্বকের মশ্চারাইজার ধরে রাখতে  সাহায্য করে। এত গুনাগুন সম্পন্ন নারকেল তেল চুলকানি দূর করতে বেশ কার্যকরী। এই তেলে থাকা উপাদানগুলো চুলকানি রোগ সারানোর জন্য বেশ উপকারী।

নারকেল তেলের মাধ্যমে চুলকানি দূর করার জন্য আপনাকে প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চুলকানিযুক্ত স্থানটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিয়ে সেখানে নারকেল তেল লাগাতে এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে আবার সেই স্থানটি পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করলে খুব শীঘ্রই চুলকানি রোগ থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।

৩) অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরাতে থাকা উপকারী উপাদান ত্বক ও চুলের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। একে প্রাকৃতিকভাবে কিংবা কৌটায় রেখে যেভাবে ব্যবহার করা হয় না কেন খুব ভালো কাজে দেয়। চেহারার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে, মুখের ব্রণ দূর করতে ও চুলকে ঝলমলে উজ্জ্বল করতে অ্যালোভেরার রস বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অ্যালোভেরা তে এতগুলো সফলতা থাকার পাশাপাশি চুলকানি দূর করতে বেশ কার্যকরী। শরীরের যে স্থানে চুলকানি সেখানে কয়েক সপ্তাহ নিয়মিত অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করুন। দেখবেন কিছুদিনের ব্যবধানেই চুলকানি দূর হয়ে যাবে। খুব ভালো ফলাফল পেতে প্রাকৃতিক অ্যালোভেরার রস ব্যবহার করুন।

৪) রসুন: রসুন শুধু রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয় না, রসুনে আছে আরো অনেক প্রাকৃতিক গুণ। রসুনে থাকা অ্যান্টিফাঙ্গাল বা ফাঙ্গাস প্রতিরোধক উপাদান চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে। রসুনে এন্টিফাঙ্গাল ও ফাঙ্গাস প্রতিরোধ উপাদান থাকায় চুলকানি খুব দ্রুত সারাতে সাহায্য করে। রসুন দিয়ে চুলকানি সারানোর জন্য আপনাকে প্রথমে কয়েকটি রসুন কেটে চুলকানিযুক্ত স্থানে লাগিয়ে নিতে হবে। কিছুক্ষণ রাখার পর সেই স্থানটি খুব ভালোভাবে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নেবেন। অন্যভাবে রসুনের পেস্ট তৈরি করে চুলকানি যুক্ত স্থানে লাগিয়ে নিন এবং কিছুক্ষণ পর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে কিছুদিন ব্যবহার করলে খুব সহজেই চুলকানি দূর করা যায়।

৫) নিম: প্রাচীনকাল থেকে অনেকেই চুলকানি দূর করার জন্য নিম ব্যবহার করছে। একে বলা হয় প্রাকৃতিক এন্টিসেপটিক। নিম পাতা বিভিন্ন রোগ জীবাণু ও ত্বকের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। বিশেষ করে ব্রণ, চর্মরোগ, দাদ, চুলকানি ইত্যাদি থেকে উপশম পেতে নিম‌ অতুলনীয়। নিমের তেল ব্যবহার করে খুব সহজেই চুলকানি দূর করা যায়। এজন্য আক্রান্ত স্থানে আপনাকে নিয়মিত খুব অল্প পরিমাণে নিমের তেল দিতে হবে। কিছুদিন এভাবে ব্যবহারে আপনি নিজেই উন্নতি লক্ষ্য করতে পারবেন। আরো ভালো ফলাফল পেতে চাইলে নিমের তেলের সাথে অ্যালোভেরা রস ব্যবহার করুন।

৬) পুদিনা পাতা: পুদিনা পাতা কে খাবারের স্বাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হলেও খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি চুলকানি দূর করতে পুদিনা পাতা বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। পুদিনা পাতা দিয়ে চুলকানি দূর করার জন্য অল্প কিছু পুদিনা পাতা ও সাথে লেবুর রস নিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। এরপর চুলকানি যুক্ত স্থানে লাগিয়ে নিন। এভাবেই পুদিনা পাতা দিয়ে খুব সহজেই চুলকানি দূর করা সম্ভব।

৭) হলুদ: প্রাচীনকাল থেকেই ত্বকের যত্নে হলুদের ব্যবহার হয়ে আসছে। চুলকানি দূর করতেও হলুদ বেশ উপকারী উপাদান। হলুদ দিয়ে চুলকানি দূর করতে হলে প্রথমে কয়েকটি হলুদ নিয়ে সেগুলোকে বেটে একটি পেস্ট তৈরি করুন। এরপর এই হলুদ বাটা আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে নিন। যদি কাঁচা ও টাটকা হলুদ ব্যবহার সম্ভব হয় তাহলে খুব ভালো কাজে দিবে।

৮) লবণ ও ভিনেগার: লবণ এবং ভিনেগার এই দুইটি উপাদান চুলকানি দূর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। এর জন্য প্রথমে একটি পাত্রে পরিমাণ মতো ভিনেগার নিয়ে সেই সাথে পরিমাণ অনুযায়ী লবণ মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে দিতে হবে। এভাবেই নিয়মিত ব্যবহার করতে থাকলে খুব তাড়াতাড়ি চুলকানি দূর হয়ে যাবে।

ত্বকের চুলকানি দূর করার উপায়

যাদের ত্বক একটু সেনসিটিভ তাদের গরম, শীত, বর্ষা যে কোন আবহাওয়াতেই ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে গরম ও বর্ষাকালে স্যাঁতস্যাতে আবহাওয়া ও গরমে ঘাম জমে শরীরে বিভিন্ন জায়গায় চুলকানির মত সমস্যা দেখা দেয়। এসব সমস্যা বেশ বিরক্তিকর। তাহলে চলুন জেনে নেই, হাতে চুলকানি হলে করণীয়, পায়ে চুলকানি দূর করার উপায়, কুচকিতে চুলকানির সমাধান ইত্যাদি সম্পর্কে।

১) যে জায়গায় চুলকানি হয়েছে সে জায়গায় ঠান্ডা কিছু লাগিয়ে রাখুন। যেমন ঠান্ডা পানি, বরফের  টুকরা ইত্যাদি।

২) প্রত্যেকদিন গোসলের সময় অটোমিল দিয়ে স্ক্রাবার বানিয়ে নিয়মিত স্ক্রাব করুন। এতে করে চুলকানি, এলার্জি ও জ্বালা ভাব দূর হবে।

৩) অ্যালোভেরা ত্বকের জন্য বেশি উপকারী। তাই শরীরে যেসব স্থানে চুলকানি রয়েছে সেসব স্থানে এলোভেরা লাগান।

৪) ত্বকে নারকেল তেল লাগান। ত্বকে রুপ ও শুষ্ক হওয়ার কারণে চুলকানি হতে পারে। সেজন্য ত্বকে নারকেল তেলের ব্যবহার করুন। যেসব স্থানে চুলকানি হয় সেসব স্থানে নারকেল তেল লাগিয়ে নিন। নারিকেল তেল খুব ভালো মশ্চারাইজার।

 ৫) টি ট্টি অয়েল ত্বকের চুলকানি দূর করতে বেশ কার্যকর। টি ট্টি অয়েল যেসব স্থানে চুলকানি হয়ে গেছে সেসব স্থানে লাগান। কিন্তু অবশ্যই মনে রাখবেন কোন ক্রিম বা তেলের সঙ্গে মিশাবেন না।

৬) অ্যাপেল সিডার ভিনেগারের মাধ্যমে খুব সহজেই ত্বকের চুলকানি দূর করতে পারেন।

৭) গোসলের সময় পানিতে বেকিং সোডা কিংবা এপসম সল্ট মিশিয়ে গোসল করুন। এতে করে এলার্জি ও চুলকানি দূর হয়ে যাবে।

মুখে চুলকানি দূর করার সহজ উপায় 

গরমের সময়ে অতিরিক্ত ঘামের জন্য আমাদের মুখে চুলকানি অনুভূতি হয়। আর এই চুলকানি থেকে শুরু হয় আরো কিছু সমস্যা, যেমন-  ব্রণ ইত্যাদির মত সমস্যা। এসব সমাধানের রয়েছে বেশ কিছু সহজ উপায়। চলুন সেগুলো সম্পর্কে জেনে নিই,

১) নিম পাতার প্যাক: গরমে ত্বকে নানা ধরনের সংক্রমণ দেখা যায়। এই সমস্যার সমাধানে নিম পাতার প্যাক বেশ কার্যকর। জন্য নিমপাতা বেটে তার সাথে অল্প পরিমাণে হলুদ মিশে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন। এরপর মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে শুকান। পুরোপুরি শুকিয়ে যাওয়ার পর ধুয়ে ফেলুন।

২) চন্দনের প্যাক: চন্দনের প্যাক মুখের জন্য বেশ উপকারী। মুখের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাদা চন্দন বেটে তার সাথে অল্প পরিমাণ গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। কিংবা বাজারে পাওয়া চন্দনের গুঁড়োর সাথে গোলাপজল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন।

৩) শসা ও হলুদের প্যাক: চুলকানি সমস্যা দূর করতে এই প্যাক বেশ উপকারী। এর জন্য শসা কেটে ব্লেন্ড করে এর ভেতর থেকে রস বের করে নিন। এবার ব্লেন্ড করা শসার সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে নিন। ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখার পর ধুয়ে ফেলুন।

৪) হলুদ ও ওটস ফেসপ্যাক: প্রথমে ওটস ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এবার এর সাথে কয়েক টুকরা হলুদ বাটা ও পানি মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। এটা বেশ উপকারী।

৫) টমেটো শসার প্যাক: এক টুকরা শসা ও সম পরিমাণ টমেটো কেটে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। এবার এ থেকে রস আলাদা করে নিন। মুখে লাগিয়ে শুকানোর পর ধুয়ে ফেলুন। চুলকানির জন্য এই প্যাকটি বেশ উপকারী। খুব সহজে চুলকানি দূর করতে পারে।

চুলকানি দূর করার উপায়

গোপন অঙ্গে চুলকানি দূর করার উপায়

বিভিন্ন কারণে গোপনাঙ্গে চুলকানি হতে পারে। এই চুলকানি শুষ্কতার কারণে হতে পারে আবার কখনো কখনো রাসায়নিক বস্তুর ক্রিয়া-কলাপের কারণেও হতে পারে। আরো অনেক কারণ হতে পারে, যেমন- ব্যাকটেরিয়ার, ছত্রাক, এস টি আই ইত্যাদি। কিন্তু খুব সহজেই কিছু ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে গোপনাঙ্গের চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাহলে জেনে নেই গোপনাঙ্গের চুলকানি দূর করার সহজ উপায়, লজ্জাস্থানের চুলকানি দূর করার উপায়, পুরুষাঙ্গের চুলকানি দূরীকরণের উপায়, যোনিতে চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় ইত্যাদি সম্পর্কে।

১) বেকিং সোডা দিয়ে গোসল: ছত্রাক সংক্রমণের কারণে চুলকানি ও বিভিন্ন কারণে চুলকানি দূর করার ক্ষেত্রে বেকিং সোডা অত্যন্ত কার্যকরী। বেকিং সোডা ছত্রাকের সংক্রমণ ঠেকাতে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এজন্য গোসলের সময় এক থেকে দুই কাপ বেকিং সোডা এক বালতি পানিতে ভালোভাবে মিশিয়ে গোসল করুন।

২) সুতি আন্ডারওয়ার পরিধান: যেসব স্থানে বাতাস চলাচল করতে পারে এমন স্থানের ছত্রাক দ্রুত বৃদ্ধি ও বিস্তার ঘটাতে পারে না। অন্যান্য যে কোন কাপড়ের আন্ডারওয়ার থেকে সুতির আন্ডারওয়ার বেশি আরামদায়ক ও ভালো। তাই সব সময় সুতির আন্ডারওয়ার পরিধান করবেন। তাহলে ছত্রাক আক্রমণ থেকে বাঁচা যাবে।

৩) প্রোবায়োটিক এর ব্যবহার: গোপনাঙ্গের উপকারী ছত্রাক বাড়াতে প্রোবায়োটিক বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফার্মেসিতে প্রোবায়োটিক ক্যাপসুল আকারে পাওয়া যায় এই ক্যাপসুল নিতে পারেন।

৪) নারকেল তেল : গোপনাঙ্গের চুলকানি রোধে নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। নারকেল তেল ক্যানডিডা আলবিক্যান্সের বিরুদ্ধে অত্যন্ত কার্যকরী। তাই চুলকানি প্রতিরোধে এটি খুব সাহায্য করে।

৫) প্রোবায়োটিক যুক্ত খাবার খান: প্রোবায়োটিক যুক্ত খাবার গুলো আমাদের গোপনাঙ্গের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। গোপনাঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ ব্যাকটেরিয়া গুলোকে বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই প্রোবায়োটিক যুক্ত খাবার গুলো খান । যেমন দুই, কুচুম্বা, কিসমিস ইত্যাদি।

৬) গোপনাঙ্গ পরিষ্কার রাখুন: গোপনাঙ্গ সবসময় পরিষ্কার রাখবেন। প্রসাব পায়খানা করার পর হাত দিয়ে সামনে পিছনে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। আর সব সময় খেয়াল রাখবেন পায়খানার রাস্তার জীবাণু যেন যোনিতে না লাগে।

সবশেষে, শরীরে যে কোন স্থানে চুলকানি দেখা দিলে মলম বা ক্রিম ব্যবহার না করাই ভালো। এতে ত্বকের অনেক ক্ষতি হয়। তাই সব সময় চেষ্টা করবেন চুলকানি দূর করার সহজ উপায় হিসেবে ঘরোয়া পদ্ধতি জেনে এর সমাধান করা। ঘরোয়া উপায়ে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। উপরোক্ত উপায় গুলো চেষ্টা করার পরও যদি চুলকানি না কমে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন।

About the author

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Latest Posts

  • সর্দি থেকে মুক্তির উপায়, নাকের এলার্জি দূর করার উপায় | দ্রুত উপশম পেতে ঘরোয়া চিকিৎসা

    সর্দি থেকে মুক্তির উপায়, নাকের এলার্জি দূর করার উপায় | দ্রুত উপশম পেতে ঘরোয়া চিকিৎসা

    নাকের এলার্জি হচ্ছে নাকের ঝিল্লি প্রদাহের কারণে নাকের একটি সমস্যা। এটি সারা বিশ্বব্যাপী একটি স্বাস্থ্য সমস্যা। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ নাকের এই রোগে আক্রান্ত। নাকের এলার্জি কোন মারাত্মক ক্ষতিকর রোগ না হলেও এ রোগের কারণে দৈনন্দিন জীবন প্রবাহ ব্যাহত হয়। এলার্জিজনিত সর্দি এবং হাঁচি জীবনকে অতিষ্ট করে তোলে। এই রোগে হঠাৎ…

    Read more

  • কফ, কাশি দূর করার উপায় | সঠিক চিকিৎসাই হতে পারে কাশি দূরীকরণের মাধ্যম

    কফ, কাশি দূর করার উপায় | সঠিক চিকিৎসাই হতে পারে কাশি দূরীকরণের মাধ্যম

    গলায় বুকে কফ জমে থাকা বেশ বিরক্তিকর একটি সমস্যা। ঋতু পরিবর্তনের ফলে আবহাওয়া পরিবর্তন হয়। আর আবহাওয়ার এই দ্রুত পরিবর্তন আমাদের শরীর খাপ খাওয়াতে পারে না, যার কারণে সৃষ্টি হয় ঠান্ডা জ্বর ও সর্দি-কাশির। ঠান্ডা সর্দি কাশি এগুলো আমাদের কাছে খুব পরিচিত রোগ হলেও এই ঠান্ডা সর্দি কাশি থেকে আমাদের দেহে অনেক বড় বড় অসুখ…

    Read more

  • ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চার্ট | সুস্থ স্বাভাবিক জীবন

    ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চার্ট | সুস্থ স্বাভাবিক জীবন

    সুস্থ স্বাভাবিক এবং রোগমুক্ত জীবন আমরা কে না চাই। আর এই সুস্থ সুন্দর জীবন যাপন করার একমাত্র উপায় হচ্ছে শারীরিক ওজন ঠিক রাখা। কেননা ওজন বেড়ে গেলে যে কোন রোগের ঝুঁকি ও বেড়ে যায়। এজন্য বাড়তি ওজন অনেকের মানসিক অসুস্থির প্রধান কারণ। তাই রোগ প্রকোপ কমাতে এবং মানসিক শান্তির উদ্দেশ্যে আমাদের সকলের উচিত শারীরিক ওজন…

    Read more