হার্টের রোগীর খাবার তালিকা | পরিমিত খাবার গ্রহণ

Published:

Updated:

হার্টের রোগীর খাবার তালিকা

Disclaimer

As an affiliate, we may earn a commission from qualifying purchases. We get commissions for purchases made through links on this website from Amazon and other third parties.

আজ আমরা জানব হার্টের রোগীর খাবার তালিকা নিয়ে। একটা মানুষের খাদ্যাভাসের উপর নির্ভর করে তার শরীরের সুস্থতা। সাধারণত একটা মানুষের বাজে খাদ্যের কারণে তার শরীরে বিভিন্ন রকমের রোগ ও সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই প্রত্যেকটি মানুষের উচিত পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং সুস্থ সুন্দর জীবন যাপনের জন্য নির্দিষ্ট রুটিন মাফিক নিয়ম করে খাবার খাওয়া। পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার, খাবারের তালিকায় যুক্ত থাকলে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং হার্টের সমস্যা থেকেও রেহাই পাওয়া যায়। 

প্রতিটি মানুষের শরীরেই বিভিন্ন রকম রোগের সমস্যা দেখাতে যেতে পারে,এটা স্বাভাবিক। এজন্য কিভাবে রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় সেটাও জানা উচিত। শুধুমাত্র ঔষধের সাহায্যে নয় খাদ্যাঅভ্যাসের কিছু পরিবর্তনের মাধ্যমে এসব রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাই আজ আমরা জানব, হার্টের রোগীদের খাদ্য তালিকায় কি ধরনের খাবার থাকতে পারে বা রাখা উচিত সে বিষয়ে।

রক্তে যদি কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় তাহলে আপনার হৃদরোগের সমস্যা বা স্ট্রোকের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। আর এই সমস্যাটি বর্তমানে প্রতিটি মানুষের শরীরেই দেখা দিচ্ছে। যা মানুষের মধ্যে দিন দিন আরো আতঙ্ক বাড়িয়ে দিচ্ছে। তাই চলুন আজ আমরা জেনে নেই হার্টের রোগীর ডায়েট চার্ট, ব্যায়াম ইত্যাদি সম্পর্কে:

হার্টের রোগীর খাবার তালিকা

বর্তমানে হার্টের রোগের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সেই সাথে বেড়ে চলেছে হার্টের রোগ হওয়ার পর কি খাবার খেতে হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা। ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্নাস করার জন্য প্রয়োজন হার্ট স্বাস্থ্যকর ডায়েটের। তাই চলুন আজ জেনে নেই হার্টের রোগীর খাবার তালিকায় কি কি খাবার থাকা উচিত:

১) ফল ও শাকসবজি: সবুজ শাক-সবজি ও ফলমূল নিয়মিত খেলে হার্টের রোগ থেকে দূরে থাকা যায়। তাই, হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। তাই হার্ট রোগীদের খাবারের তালিকায়; পাতাযুক্ত শাকসবজি, বেরি, সাইট্রাসফল, বর্ণময় ফল, ক্রুসিফেরাস শাকসবজি ইত্যাদি যুক্ত করুন।

২) শস্য: শস্যের রুটি, পাস্তা ইত্যাদি ফাইবার সমৃদ্ধ যা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে সহায়তা করে। এজন্য হার্টের রোগীর খাবারের তালিকাতে এসব খাবার অবশ্যই রাখা উচিত।

৩) চর্বিযুক্ত প্রোটিন: হার্টের রোগীর খাবারের তালিকায় চর্বিযুক্ত প্রোটিনের উৎসগুলো থাকা প্রয়োজন। যেমন- টার্কি মুরগি, মাছ, মুরগি, মটরশুটি, লেবু ইত্যাদি প্রোটিনের চর্বিযুক্ত খাবার গুলো রাখতে পারেন।

৪) লো ফ্যাট যুক্ত দুধ: হার্টের রোগীর খাবারের তালিকায় দই, দুধ এবং পনিরের মতো কম চর্বিযুক্ত বা চর্বি মুক্ত দুগ্ধজাত খাবার রাখুন।

৫) স্বাস্থ্যকর চর্বি: স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের উৎস যেমন- অ্যাভোকাডো, বাদাম, বীজ, জলপাই তেল ইত্যাদি খাবার খান।

৬) ওমেগা৩ ফ্যাটি এসিড যুক্ত খাবার: এই খাবারগুলো ট্রাইগ্লিসারাইড গুলো হ্রাস করতে এবং শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। তাই হার্টের রোগীর খাবারের তালিকায় সালমান মাছ, টুনা মাছ , সার্ডাইনস, ফ্লেক্সসিডস ও চিয়া বীজ ইত্যাদি খাবার যুক্ত  করুন।

৭) নিয়মিত পানি পান: অল্প পানি খেলে হার্টের উপর প্রচুর চাপ পড়ে। তাই হার্টের রোগ ধরা পড়ার পর প্রতিদিন নিয়মিত যে পরিমাণ পানি পান করেন তার থেকে পানি পানির পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে।

৮) গোশত  এবং মাছ: চর্বিহীন মাছ এবং গোশত কোলেস্টেরল ও উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তাই খাবারে তালিকায় মাছ ও গোশত যোগ করুন।

৯) তেল: হার্টের রোগীরা বাদাম তেল, ক্যানোলা তেল, সূর্যমুখী তেল, সরিষার তেল, অলিভ অয়েল, রাইস ব্রান অয়েল, তিলের তেল ও ঘি পরিমাণ মত খেতে পারেন।

১০) রসুন: রসুন কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন দুই থেকে তিন কোয়া রসুন খাওয়ার চেষ্টা করুন।

হার্ট ব্লক থেকে বাঁচার উপায়

অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস এবং অনিয়মিত শরীর চর্চার কারণে দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক থাকে না। এ কারণে হার্টে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল জমলে স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। হৃদযন্ত্রের ফ্যাট যাওয়ার নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এ অবস্থায় খাবারের তালিকায় কিছু খাবার যোগ করলে হার্ট ব্লকেজর মত সমস্যা এড়ানো যায়। চলুন তাহলে এই খাবারগুলো সম্পর্কে জানি:

১) লাউ: লাউ আমাদের শরীরকে মোটা হওয়া থেকে বাঁচায়, সেই সাথে হার্ট ব্লকের মত সমস্যাকেও প্রতিরোধ করে। এজন্য হার্ট ব্লক থেকে প্রতিকার পেতে লাউ খাওয়া জরুরী। লাউ সেদ্ধ করে তাতে হলুদ, ধনেপাতা, ধনেগুড়া ইত্যাদি মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি সপ্তাহে অন্তত দুইবার খেতে পারেন। এতে হার্ট ভালো থাকবে।

২) দুধ ও আমলকি: হার্ট ব্লক দূর করার জন্য আমলকি বেশ কার্যকর। এজন্য দুধের সঙ্গে আমলাচূর্ণ মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন এবং নিয়মিত এই মিশ্রণটি পান করুন। এতে হার্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

৩) রসুন: রসুন শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন রসুন খেলে কোলেস্টেরল লেভেল একদম কম থাকে এবং এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্ট ব্লকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন পানির সঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন মিশিয়ে পান করুন।

৪) লেবু পানি: লেবু পানি শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে এবং এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হাটের ব্লকেজের ঝুঁকি কমায়। তাই নিয়মিত লেবু পানি পান করুন।

হার্টের ব্লক দূর করার ব্যায়াম:

হার্টের ব্লক দূর করার ব্যায়াম

আপনার হার্টকে সুস্থ রাখা ও হার্ট ব্লকেজ মুক্ত রাখার জন্য সুস্থ জীবন যাপনের গুরুত্ব অপরিসীম। অনেক ব্যায়াম আছে যা আপনার শরীরকে সুস্থ রাখবে এবং হার্ট ব্লকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে। এই ব্যায়ামগুলো আমাদের শরীর এবং হার্টের জন্য বেশ উপকারী। চলুন তাহলে এই ব্যায়ামগুলো সম্পর্কে জেনে নেই:

১) হাঁটাচলা: এটা হচ্ছে একটি কমপ্রভাবশালী ব্যায়াম। আটা রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে সাহায্য করে। সেই সাথে হৃদপিন্ডের পেশি শক্তিশালী করতেও সাহায্য করে। এজন্য হার্টের ব্লকেজ দূর করতে নিয়মিত হাটুন।

২) সাইকেল চালানো: সাইকেল চালালে হৃদস্পন্দন বাড়ে। সেই সাথে আপনার কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেমকে শক্তিশালী করার একটি দুর্দান্ত উপায়। তাই প্রতিদিন সাইকেল চালানোর চেষ্টা করুন।

৩) সাঁতার কাটা: সাঁতার কাটাও একটি কম প্রভাবশালী ব্যায়াম। সাঁতার কাটলে রক্ত সঞ্চালন উন্নত হয়, সেই সাথে হার্টের ব্লকেজের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত সাঁতার কাটার চেষ্টা করুন।

৪) যোগ ব্যায়াম: যোগব্যায়াম রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে এবং উচ্চরক্তচাপের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এজন্যই হার্ট ব্লকেজের ঝুঁকিও অনেক কমে যায়।

৫) ইন্টারভাল ট্রেনিং: এটি অল্প সময়ের মধ্যে পূর্ণ ওয়ার্ক আউট করার একটি দুর্দান্ত উপায়। যা হার্ট ব্লকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

হার্ট ব্লকের প্রাকৃতিক চিকিৎসা

বর্তমানে হার্টের অসুখ খুব পরিচিত একটু অসুখ। বর্তমানে হার্টের অসুখ হলেই হার্টে রিং পরানো হয়। এতে কয়েক লক্ষ টাকা খরচ হয়ে থাকে। আর হার্টের চিকিৎসার জন্য নানা ধরনের উপায় নানাজন দিয়ে থাকে। তবে আজকে জানবো হার্টের ব্লক দূর করার সবচাইতে ভালো প্রাকৃতিক চিকিৎসার কথা, হার্টের রোগীর খাবার তালিকা- তে কি কি প্রাকৃতিক উপকরণ থাকতে পারে:

উপকরণ:

১) রসুন

২) মধু

৩)লেবুর রস

৪)আদা

৫)আপেল সিডার ভিনেগার

প্রস্তুত প্রণালী- প্রথমে বেশ কয়েক টুকরো আদা ভালোভাবে ব্লেন্ড করে পরিমাণ মত রস করে নিতে হবে। এরপর কয়েকটি লেবু ভালোভাবে চিপে এক কাপ পরিমাণ রস নিন, কয়েকটি রসুন নিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে এক কাপ পরিমাণ রস বানাতে হবে। সেই সাথে এক কাপ আপেল সিডার ভিনেগার সংযুক্ত করতে হবে। এরপর এই চার কাপ তরল একসাথে একটি পাত্রে নিয়ে হালকা আঁচে জ্বাল দিতে হবে। যখন চার ভাগের তিন ভাগ হয়ে যাবে ঠিক তখনই এর সাথে তিন কাপ মধু মিশাতে হবে। এরপর ভালোভাবে ঠান্ডা করে কাচের বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। এভাবে এই মিশ্রণটি দীর্ঘদিন ভালো থাকবে এবং দীর্ঘদিন খেতে পারবেন।

খাওয়ার নিয়ম: প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে উক্ত মিশ্রণটি এক চামচ করে খাবেন।

কি কি ফল খেলে হার্ট ভালো থাকে

ফল খাওয়া হার্টের জন্য উপকারী। ফলে আছে ভিটামিন, খনিজ এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট যা হৃদরোগ এবং  স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। হার্টের রোগীদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী কিছু ফল হচ্ছে- কমলা, আপেল, কলা, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি ও আঙ্গুর। এই ফলগুলোতে এনটিঅক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম ও হার্টের জন্য উপযোগী বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। প্রতিদিন এই ফলগুলো খেলে তা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে। এছাড়াও শরীরের প্রদাহ কমাতে এবং সামরিক হৃদরোগ উন্নত করতে সহায়ক হতে পারে।

হার্টের রোগীরা যেসব খাবার খেতে পারবে না:

ট্রাস্টফ্যাট যুক্ত খাবার হার্টের রোগীদের জন্য ভয়াবহ। বেকারি ফুড, ফাস্টফুড, ভাজাপোড়া, মচমচে কোন খাবার ইত্যাদি খাবারে প্রচুর পরিমাণে ট্রান্সফ্যাট থাকে। ট্রান্সপোর্ট রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। যার ফলস্বরূপ কোলেস্টরেল কমে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। এই কারণে হার্টের রোগীদের খাদ্য তালিকা থেকে এসব খাবার বাদ দেওয়া উচিত। এছাড়াও আরো কিছু খাবার হার্টের রোগীদের খাওয়া উচিত নয়। চলুন সেগুলো সম্পর্কে জেনে নিই:

১) গরুর চর্বি, চর্বিযুক্ত ঘি, বাটার, ডালডা ইত্যাদি খাবার হার্টের রোগীদের খাবার তালিকা থেকে সম্পূর্ণরূপে বাদ দিতে হবে।

২) গলদা চিংড়ি, খাসির মাংস, খাসির মগজ, গরুর মগজ ইত্যাদি খাবার হার্টের রোগীদের খাওয়া উচিত নয়।

৩) এ ধরনের রোগীদের মাছের ডিম খাওয়া যাবে না।

৪)  ডিমের সাদা অংশটুকু খেতে পারবেন কিন্তু ডিমের কুসুম খাওয়া যাবেনা।

৫) টেস্টিং সল্ট ও অতিরিক্ত লবণ হার্টের রোগীদের খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।

৬) সয়াবিন তেল ও সরিষার তেল বাদ দিয়ে রান্না করতে হবে।

৭) বাহিরের যেকোনো খাবার না খাওয়াই ভালো।

সবশেষে, উপরের আলোচনায় হার্টের রোগীদের কোন্‌ খাবার খাওয়া যাবে, হার্ট এটাক রোগীর খাবার, হার্ট ব্লক রোগীর খাবার, হার্টের জন্য উপকারী খাবার এবং কোন্‌ খাবার খাওয়া যাবেনা সেগুলো উল্লেখ করলাম। হার্টের রোগীর খাবার তালিকায় বিভিন্ন ধরনের ফল ও শাকসবজি, চর্বিহীন প্রোটিন, জটিল কার্বোহাইড্রেট, স্বাস্থ্যকর চর্বি ইত্যাদি রাখতে হবে যা আপনার হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। তাই আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এই খাবারগুলো আপনার খাবার তালিকায় অবশ্যই যুক্ত করুন এবং হার্টের কোন্‌ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন।

About the author

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Latest Posts

  • সর্দি থেকে মুক্তির উপায়, নাকের এলার্জি দূর করার উপায় | দ্রুত উপশম পেতে ঘরোয়া চিকিৎসা

    সর্দি থেকে মুক্তির উপায়, নাকের এলার্জি দূর করার উপায় | দ্রুত উপশম পেতে ঘরোয়া চিকিৎসা

    নাকের এলার্জি হচ্ছে নাকের ঝিল্লি প্রদাহের কারণে নাকের একটি সমস্যা। এটি সারা বিশ্বব্যাপী একটি স্বাস্থ্য সমস্যা। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ নাকের এই রোগে আক্রান্ত। নাকের এলার্জি কোন মারাত্মক ক্ষতিকর রোগ না হলেও এ রোগের কারণে দৈনন্দিন জীবন প্রবাহ ব্যাহত হয়। এলার্জিজনিত সর্দি এবং হাঁচি জীবনকে অতিষ্ট করে তোলে। এই রোগে হঠাৎ…

    Read more

  • কফ, কাশি দূর করার উপায় | সঠিক চিকিৎসাই হতে পারে কাশি দূরীকরণের মাধ্যম

    কফ, কাশি দূর করার উপায় | সঠিক চিকিৎসাই হতে পারে কাশি দূরীকরণের মাধ্যম

    গলায় বুকে কফ জমে থাকা বেশ বিরক্তিকর একটি সমস্যা। ঋতু পরিবর্তনের ফলে আবহাওয়া পরিবর্তন হয়। আর আবহাওয়ার এই দ্রুত পরিবর্তন আমাদের শরীর খাপ খাওয়াতে পারে না, যার কারণে সৃষ্টি হয় ঠান্ডা জ্বর ও সর্দি-কাশির। ঠান্ডা সর্দি কাশি এগুলো আমাদের কাছে খুব পরিচিত রোগ হলেও এই ঠান্ডা সর্দি কাশি থেকে আমাদের দেহে অনেক বড় বড় অসুখ…

    Read more

  • ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চার্ট | সুস্থ স্বাভাবিক জীবন

    ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চার্ট | সুস্থ স্বাভাবিক জীবন

    সুস্থ স্বাভাবিক এবং রোগমুক্ত জীবন আমরা কে না চাই। আর এই সুস্থ সুন্দর জীবন যাপন করার একমাত্র উপায় হচ্ছে শারীরিক ওজন ঠিক রাখা। কেননা ওজন বেড়ে গেলে যে কোন রোগের ঝুঁকি ও বেড়ে যায়। এজন্য বাড়তি ওজন অনেকের মানসিক অসুস্থির প্রধান কারণ। তাই রোগ প্রকোপ কমাতে এবং মানসিক শান্তির উদ্দেশ্যে আমাদের সকলের উচিত শারীরিক ওজন…

    Read more